Category Archives: ঝুটার বিধান

প্রশ্নঃ যেসব প্রাণী ঘরে থাকে সেগুলোর উচ্ছিষ্ট খাওয়া যাবে কি না?

উত্তরঃ যেসব প্রাণী ঘরে থাকে সেগুলোর উচ্ছিষ্ট খাওয়া মাকরূহ। যেমন- সাপ, বিচ্ছু, ইঁদুর, টিকটিকি ইত্যাদি। (দেখুনঃ ফাতওয়ায়ে আলমগীরী)

Posted in আদব, শিষ্টাচার ও সংস্কৃতি, ঝুটার বিধান, সামাজিক | Comments Off on প্রশ্নঃ যেসব প্রাণী ঘরে থাকে সেগুলোর উচ্ছিষ্ট খাওয়া যাবে কি না?

প্রশ্নঃ বিড়ালের উচ্ছিষ্ট খাবার খাওয়া যাবে কি না?

উত্তরঃ বিড়ালের উচ্ছিষ্ট নাপাক নয়; তবে মাকরূহ। তাই বিড়ালের মুখ দেয়া পানি ছাড়া অন্য পানি থাকলে ওটার দ্বারা ওযূ না করাই ভাল। এটা ভিন্ন যদি কোন পানিই না থাকে, তাহলে এর দ্বারাই ওযূ করবে। (দেখুনঃ ফাতওয়ায়ে শামী)

Posted in আদব, শিষ্টাচার ও সংস্কৃতি, ঝুটার বিধান, সামাজিক | Comments Off on প্রশ্নঃ বিড়ালের উচ্ছিষ্ট খাবার খাওয়া যাবে কি না?

প্রশ্নঃ অন্য মুসলমান ভাইয়ের অবশিষ্ট/ঝুটা পানি পান করা যাবে কি না?

উত্তরঃ অন্য মুসলমান ভাইয়ের বিশেষভাবে পরহেযগার ও বুযুর্গদের পান করার পর থেকে যাওয়া অবশিষ্ট পানি বরকত মনে করে পান করা যাবে। (দেখুনঃ আহকামে জিন্দেগী)

Posted in আদব, শিষ্টাচার ও সংস্কৃতি, ঝুটার বিধান, সামাজিক | Comments Off on প্রশ্নঃ অন্য মুসলমান ভাইয়ের অবশিষ্ট/ঝুটা পানি পান করা যাবে কি না?

প্রশ্নঃ নিজের স্বামী ছাড়া অন্য পুরুষের উচ্ছিষ্ট খাওয়া যাবে কি না?

উত্তরঃ জেনে-শুনে নিজের স্বামী ছাড়া অন্য পুরুষের উচ্ছিষ্ট খাওয়া মাকরূহ। না জেনে খেলে অবশ্য মাকরূহ নয়। (দেখুনঃ রদ্দুল মুহতার)

Posted in আদব, শিষ্টাচার ও সংস্কৃতি, ঝুটার বিধান, সামাজিক | Comments Off on প্রশ্নঃ নিজের স্বামী ছাড়া অন্য পুরুষের উচ্ছিষ্ট খাওয়া যাবে কি না?

প্রশ্নঃ এক ব্যক্তির উচ্ছিষ্ট অপরে খেতে পারবে কি না?

উত্তরঃ মানুষের উচ্ছিষ্ট পাক। চাই সে বদদ্বীন হোক, ঋতুবর্তী হোক, নাপাক হোক কিংবা নিফাসবর্তী হোক। সর্বাবস্থায় তার উচ্ছিষ্ট পাক। এ সকল অবস্থায় তার ঘর্মও পাক। হ্যাঁ, তার হাতে অথবা মুখে যদি নাপাক লেগে থাকে , তাহলে সে কারণে উচ্ছিষ্টও নাপাক … Continue reading

Posted in আদব, শিষ্টাচার ও সংস্কৃতি, ঝুটার বিধান, সামাজিক | Comments Off on প্রশ্নঃ এক ব্যক্তির উচ্ছিষ্ট অপরে খেতে পারবে কি না?