Category Archives: নফল রোযা

বছরে কয়দিন যে কেন রোযা রাখা হারাম এবং তা কি কি?

বছরে পাঁচদিন যে কোন ধরণের নফল রোযা রাখা সম্পূর্ণ হারাম। ঐ পাঁচদিন হল, দুই ঈদের দুই দিন এবং ঈদুল আযহার পরের তিন দিন। অর্থাৎ, ১১ই, ১২ই, ১৩ই যিলহজ্ব। এই পাঁচ দিন যে কোন রোযা রাখা হারাম। (দেখুনঃ ফাতওয়ায়ে আলমগীরী)

Posted in নফল রোযা, রোজা | Comments Off on বছরে কয়দিন যে কেন রোযা রাখা হারাম এবং তা কি কি?

কতক্ষণ সময় পর্যন্ত নফল রোযার নিয়ত করা জায়েয আছে?

বেলা দ্বিপ্রহরের এক ঘন্টা পূর্ব পর্যন্ত নফল রোযার নিয়ত করা দুরস্ত আছে। (দেখুনঃ তাহতাভী আলাল মারাকী)

Posted in নফল রোযা, রোজা | Comments Off on কতক্ষণ সময় পর্যন্ত নফল রোযার নিয়ত করা জায়েয আছে?

নফল রোযার নিয়ত করে তা ভেঙ্গে ফেললে পরবর্তীতে কাযা করতে হবে কি না?

নফল রোযা শুরু করলে তা পূর্ণ করা ওয়াজিব হয়ে যায়। তাই নফল রোযার নিয়ত করে তা ভেঙ্গে ফেললে পরবর্তীতে তা কাযা করতে হবে। (দেখুনঃ ফাতওয়ায়ে আলমগীরী)

Posted in নফল রোযা, রোজা | Comments Off on নফল রোযার নিয়ত করে তা ভেঙ্গে ফেললে পরবর্তীতে কাযা করতে হবে কি না?

স্বামী বাড়ীতে থাকাবস্থায় তার অনুমতি ছাড়া নফল রোযা রাখা যাবে কি না?

স্বামী বাড়ীতে থাকা অবস্থায় তার বিনা অনুমতিতে স্ত্রীর জন্যে নফল রোযা রাখা দুরস্ত নয়। রাখলে স্বামী হুকুম করলে তা ভেঙ্গে ফেলতে হবে এবং পরে কাযা করে নিতে হবে। (দেখুনঃ রদ্দুল মুহতার)

Posted in নফল রোযা, রোজা | Comments Off on স্বামী বাড়ীতে থাকাবস্থায় তার অনুমতি ছাড়া নফল রোযা রাখা যাবে কি না?

মেহমানের খাতিরে নফল রোযা ভাঙ্গা যাবে কি না?

মেহমান যদি একা খেতে মনে কষ্ট পায় তাহলে তার খাতিরে মেযবান (বাড়ীওয়ালা) নফল রোযা ভেঙ্গে ফেলতে পারবে। ভাঙলে পরে কাযা করে নিতে হবে। তবে এই ভাঙ্গার অনুমতি সূর্য ঢলার পূর্ব পর্যন্ত। (দেখুনঃ উমদাতুর রি‘আয়া)

Posted in নফল রোযা, রোজা | Comments Off on মেহমানের খাতিরে নফল রোযা ভাঙ্গা যাবে কি না?