Category Archives: সামাজিক

প্রশ্নঃ তরল ও প্রবাহমান নেশাজাত দ্রব্য যেমন মদ, তাড়ি ইত্যাদি কি পরিমান খাওয়া না জায়েয?

উত্তরঃ তরল ও প্রবাহমান নেশাজাত দ্রব্য যেমন- মদ,তাড়ি  ইত্যাদি যা অতিমাত্রায় পান করলে নেশা ধরে যায় তার একফোঁটা পান করাও হারাম চাই তাতে নেশা ধরুক আর নাই ধরুক। অনুরূপভাবে পানীয় অথবা প্রলেপ দিতে হয় এমন কোন ঔষধে ব্যবহার করাও নিষেধ। … Continue reading

Posted in নেশা | Comments Off on প্রশ্নঃ তরল ও প্রবাহমান নেশাজাত দ্রব্য যেমন মদ, তাড়ি ইত্যাদি কি পরিমান খাওয়া না জায়েয?

প্রশ্নঃ যেসব দ্রব্য নেশাজাত তবে তরল নয়- যেমন, তামাক, জায়ফল ইত্যাদি তা কি পরিমান খাওয়া যাবে?

উত্তরঃ যেসব দ্রব্য নেশাজাত তবে তরল নয়- যেমন তামাক, জায়ফল, আফিম ইত্যাদি এসব দ্রব্য যে পরিমান ব্যবহার করলে তা সঙ্গে সঙ্গে নেশা ধরে যায় অথবা শারীরিক ক্ষতি সাধন করে সে পরিমাণ সেবন করা হারাম। পক্ষান্তরে তা যদি নেশা সৃষ্টি না … Continue reading

Posted in নেশা | Comments Off on প্রশ্নঃ যেসব দ্রব্য নেশাজাত তবে তরল নয়- যেমন, তামাক, জায়ফল ইত্যাদি তা কি পরিমান খাওয়া যাবে?

প্রশ্নঃ মদ পানকারীর শাস্তির বিধান কি?

উত্তরঃ যদি যথাযথভাবে কারো মদ পান প্রমাণিত হয়, তাহলে শরীয়তে এর শাস্তি হচ্ছে ৮০টি  বেত্রাঘাত করা।  (দেখুনঃ রাদ্দুল মুহতার)

Posted in নেশা | Comments Off on প্রশ্নঃ মদ পানকারীর শাস্তির বিধান কি?

প্রশ্নঃ মদ পানকারীর শাস্তির বিধান প্রয়োগের শর্ত কি?

উত্তরঃ মদ পানকারীর শাস্তির বিধান প্রয়োগের জন্য মৌলিক শর্ত হল, কমপক্ষে দুইজন সাক্ষীর দ্বারা মদ পান প্রমাণিত হতে হবে। আরেকটি শর্ত হল, এই শাস্তি কেবলমাত্র ইসলামী রাষ্ট্রের বিচারকগণই জারি করার ক্ষমতা রাখেন। (দেখুনঃ রাদ্দুল মুহতার)

Posted in নেশা | Comments Off on প্রশ্নঃ মদ পানকারীর শাস্তির বিধান প্রয়োগের শর্ত কি?

প্রশ্নঃ আমাদের দেশে মদ পানকারীর শাস্তির বিধান প্রয়োগকরা যাবে কি না?

উত্তরঃ মদ পানকারীর শাস্তির বিধান প্রয়োগের জন্য শর্ত হল, ইসলামী রাষ্ট্র হওয়া। এই শাস্তি কেবলমাত্র ইসলামী রাষ্ট্রের বিচারকগণই জারি করার ক্ষমতা রাখেন। আমাদের দেশ যেহেতু ইসলামী রাষ্ট্র নয় তাই এখানে কেউ ব্যক্তিগতভাবে এ আইন প্রয়োগ করা যাবে না।  (দেখুনঃ রাদ্দুল … Continue reading

Posted in নেশা | Comments Off on প্রশ্নঃ আমাদের দেশে মদ পানকারীর শাস্তির বিধান প্রয়োগকরা যাবে কি না?

প্রশ্নঃ কত টাকা পরিমাণ মাল চুরি করলে হাত কাটা যাবে?

উত্তরঃ দশ দিরহাম (৪০.২৩ গ্রাম রূপা) বা এক দিনার (৮৬.৪ গ্রাম রূপা) বা তার সমপরিমাণ মাল চুরি করলে চোরের হাত কাটা যাবে। সোনা-রুপার দাম বাড়ে কমে বিধায় প্রচলিত নোটের কত টাকা চুরি করলে হাত কাটা যাবে তা চুড়ান্তভঅবে নিরূপণ করা … Continue reading

Posted in চুরি | Comments Off on প্রশ্নঃ কত টাকা পরিমাণ মাল চুরি করলে হাত কাটা যাবে?

প্রশ্নঃ নাবালেগ চুরি করলে তার উপর দন্ডবিধি প্রয়োগ হবে কি না?

উত্তরঃ নাবালেগের উপর শরীয়তের দন্ডবিধি প্রয়োগ হবে না। হ্যাঁ, বালেগ হওয়ার পর যদি কোন অপরাধ করে, তাহলে তার উপর দন্ডবিধি প্রয়োগ হবে। (দেখুনঃ আহসানুল ফতওয়া, বাদায়েউস্সানায়ে)

Posted in চুরি | Comments Off on প্রশ্নঃ নাবালেগ চুরি করলে তার উপর দন্ডবিধি প্রয়োগ হবে কি না?

প্রশ্নঃ কম দামে চোরাই মাল ক্রয় করা যাবে কি না?

উত্তরঃ চুরির মাল হওয়ার ব্যাপারে প্রবল ধারণা হলে কিংবা সুনির্দিষ্ট প্রমাণ থাকলে এ জাতীয় জিনিসপত্র ক্রয় করা জায়েয নয়। তবে চুরির মাল না হওয়ার ধারণা হলে কিংবা চুরির মাল না হওয়ার সুনির্দিষ্ট প্রমাণ থাকলে তা ক্রয় করতে কোনো সমস্যা নেই। … Continue reading

Posted in চুরি | ১ Comment

প্রশ্নঃ চুরির শাস্তি কি?

উত্তরঃ চুরির শাস্তি হল, যথাযথভাবে চুরি প্রমাণিত হলে, চোরের হাত কেটে দেয়া হবে। (দেখুনঃ সূরা ঃ মায়েদা)

Posted in চুরি | Comments Off on প্রশ্নঃ চুরির শাস্তি কি?

প্রশ্নঃ সন্দেহের বশবর্তী হয়ে চোর সাব্যস্ত করা ও শাস্তি প্রদান করা যাবে কি না?

উত্তরঃ প্রথমেই উল্লেখ্য যে, ইসলামী হুকুমত প্রতিষ্ঠিত না থাকলে শরীয়ত প্রদত্ত শাস্তির বিধান প্রয়োগ করা সম্ভব নয়। সুতরাং এমতাবস্থায় চুরির শাস্তি হাত কাটার বিধান থাকলেও এর পরিবর্তে তাকে ক্ষতিপূরণ আদায় করতে হবে। কাউকে চোর হিসাবে সাব্যস্ত করার পদ্ধতি দুটি- এক. … Continue reading

Posted in চুরি | Comments Off on প্রশ্নঃ সন্দেহের বশবর্তী হয়ে চোর সাব্যস্ত করা ও শাস্তি প্রদান করা যাবে কি না?