Categories
- uncatagorized
- ▼ঈমান ও আকাইদ
- ▼ইবাদাত
- ▼লেনদেন বিষয়াদী
- ▼সামাজিক
- ▼আত্মপরিশুদ্ধি
- অন্যান্য
- কোরআনের গল্প
- সুন্নতে নববী
- ▼গুরুত্বপূর্ণ দোয়া
- সাধারণ জ্ঞান
Category Archives: ইমামতি
কি ধরণের লোককে ইমামের পদে নিয়োগ দিতে হবে ?
ইমামতীর জন্য নিম্নোক্ত গুণগুলো থাকা আবশ্যক। মুসলমান হওয়া বালিগ হওয়া জ্ঞানী হওয়া পুরুষ হওয়া শুদ্ধভাবে কিরাআত পাঠে সক্ষম ও জরুরী মাসায়িল সম্পর্কে অভিজ্ঞ হওয়া মুত্তাকী হওয়া অর্থাৎ- সকল প্রকার হারাম, মাকরুহ ও বিদআতি কাজ থেকে বিরত থাকা কোন শরয়ী উযর … Continue reading
না বালিগকে ইমাম বানানো যাবে কি না ?
নাবালিগ-এর ইমামতি জায়েয নাই। তাই তাকে ইমাম বানানো যাবে না। (দেখুনঃ ফাতওয়ায়ে শামী)
অবিবাহিত ব্যক্তিকে ইমাম বানানো যাবে কি না ?
ইমামতির জন্য বিবাহ শর্ত নয়। তাই অবিবাহিত ব্যক্তিকেও ইমাাম বানানো যাবে। তার পিছনে জুমাসহ সকল প্রকার নামায পড়া সম্পূর্ণ জায়েয। (দেখুনঃ ফাতওয়ায়ে মাহমূদিয়া)
দাঁড়ি মুন্ডায় এমন ব্যক্তিকে ইমাম বানানো যাবে কি না ?
দাঁড়ি মুন্ডানো কবীরা গুনাহ। আর কবীরা গুনাহে লিপ্ত ব্যক্তি ফাসিক। ফাসিককে ইমাম বানানো নাজায়েয। তাই ইমামতির জন্য কোন মুত্তাকি ব্যক্তিকে নির্বাচন করতে হবে। (দেখুনঃ ইমদাদুল মুফতীন)
ইমাম বেপর্দা হয়ে ঝাড়ফুক করলে তার ইমামতি সহীহ হবে কি না ?
পর্দা শরীয়তের অন্যতম বিধান। বেপর্দা হওয়া সম্পূর্ণ নাজায়েয। এমন ব্যক্তি ফাসিক। আর ফাসিকের ইমামতি মাকরুহে তাহরীমী। তাই প্রথমে ঐ ইমাম সাহেবকে বিষযটি বুঝাতে হবে। তারপরও তিনি ফিরে না এলে কোন মুত্তাকি ইমাম নিয়োগ করতে হবে। (দেখুনঃ সূরা আহযাব ও ফাতওয়ায়ে … Continue reading