Category Archives: নাপাকীর বর্ণনা

উত্তর: না বিষয়টি ঠিক নয়। বরং ছোট দুগ্ধপায়ী শিশুর প্র¯্রাব-পায়খানাও নাপাক। তা নাজাসাতে গলীযা বা শক্ত নাপাক। তা কোথাও লাগলে যথাযথ নিয়মে ধুয়ে পাক করে নিতে হবে। (সূত্র: তিরমিযী শরীফ, রদ্দুল মুহতার)

শক্ত নাপাকের মধ্যে যেগুলো তরল, যেমন রক্ত, পেশাব ইত্যাদি, তা এক দেরহাম (গোলাকৃত ভাবে একটা কাঁচা টাকা অর্থাৎ- হাতের তালুর নীচ স্থান পরিমানের সমান) পর্যন্ত শরীর বা কাপড়ে লাগলে মাফ আছে। অর্থাৎ- তা না ধুয়ে নামায পড়লে নামায হয়ে যাবে, … Continue reading →

নাজাসাতে খফীফা বা হালকা নাপাক হল, গরু, মহিষ, বকরী ইত্যাদি সকল হালাল পশুর পেশাব, কাক, চিল ইত্যাদি সকল হারাম পাখির বিষ্ঠা এবং ঘোড়ার পেশাব হল নাজাসাতে খফীফা।

হালকা নাপাক শরীর বা কাপড়ে লাগলে. যে অঙ্গে লেগেছে তার চার ভাগের এক ভাগের কম হলে মাফ, আর পূর্ণ চার ভাগের এক ভাগ বা আরও বেশী হলে মাফ নয়। জামার হাতা, কলি, কাপড়ের আাঁচল, পায়জামার দুই মুহরীর প্রত্যেকাঁ ভিন্ন ভিন্ন … Continue reading →

হালকা নাপাক কম হোক বা বেশী হোক পানিতে পড়লে পানিও হালকা নাপাক হয়ে যাবে এবং শক্ত নাপাক পানিতে পড়লে পানিও শক্ত নাপাক হয়ে যাবে। তবে প্রবাহিত পানিতে বা ১০০ বর্গহাত কিংবা তার চেয়ে বড় কোন কুয়া হাউজ ইত্যাদিতে নাপাকী পড়লে … Continue reading →

ওজুর পানি পাক। তা শরীরে বা কাপড়ে পড়লে নাপাক হবে না। তাবে ঐ পানি দ্বারা পুনঃবার কোন কিছু ধুলে তা পাক হবে না। নাপাক থেকে যাবে। তাই ওজুর পানি দ্বারা কোন কিছু ধোয়া যাবে না।

হালকা নাপাক শরীর বা কাপড়ে লাগলে. যে অঙ্গে লেগেছে তার চার ভাগের এক ভাগের কম হলে মাফ, আর পূর্ণ চার ভাগের এক ভাগ বা আরও বেশী হলে মাফ নয়। জামার হাতা, কলি, কাপড়ের আাঁচল, পায়জামার দুই মুহরীর প্রত্যেকাঁ ভিন্ন ভিন্ন … Continue reading →

নাজাসাতে খফীফা বা হালকা নাপাক হল, গরু, মহিষ, বকরী ইত্যাদি সকল হালাল পশুর পেশাব, কাক, চিল ইত্যাদি সকল হারাম পাখির বিষ্ঠা এবং ঘোড়ার পেশাব হল নাজাসাতে খফীফা।