Category Archives: আত্মপরিশুদ্ধি

প্রশ্নঃ তাওবা- এস্তেগফার অর্থ কি?

উত্তরঃ তাওবা অর্থ গুনাহ থেকে আনুগত্যের দিকে এবং গাফলত থেকে আল্লাহর স্মরণের দিকে ফিরে আসা। আর এস্তেগফার অর্থ ক্ষমা চাওয়া। (দেখুনঃ বেহেশতী যেওর, আহকামে যিন্দেগী)

Posted in তাওবা ও তার নিয়ম | Comments Off on প্রশ্নঃ তাওবা- এস্তেগফার অর্থ কি?

প্রশ্নঃ তাওবা-এস্তেগফার এর তাৎপর্য কি?

উত্তরঃ তাওবা একটি অনিবার্য ইবাদত। তাওবার বরকতে সকল গুনাহ মাফ হয়ে যায়। যে কোন মানুষ যখন নিজের জীবন সম্পর্কে চিন্তা করবে সে লক্ষ্য করবে সব সময়ই কোন না কোন পাপ সে করছে। তাই তাওবা করা সর্বদাই জরুরী। তাওবা করার পদ্ধতি … Continue reading

Posted in তাওবা ও তার নিয়ম | Comments Off on প্রশ্নঃ তাওবা-এস্তেগফার এর তাৎপর্য কি?

প্রশ্নঃ প্রত্যেক বান্দার জন্য তাওবা-এস্তেগফার করার হুকুম কি?

উত্তরঃ প্রত্যেক বান্দার উপর তার পাপ থেকে তওবা-এস্তেগফার করা ওয়াজিব। (দেখুনঃ আহকামে যিন্দেগী)

Posted in তাওবা ও তার নিয়ম | Comments Off on প্রশ্নঃ প্রত্যেক বান্দার জন্য তাওবা-এস্তেগফার করার হুকুম কি?

প্রশ্নঃ তাওবার জন্য মোট কয়টি কাজ করতে হবে?

উত্তরঃ তওবার জন্য মোট পাঁচটি কাজ করতে হবে ঃ এক. খাঁটি অন্তরে তওবা করতে হবে। অর্থাৎ- শুধুমাত্র আল্লাহর আযাবের ভয় ও তাঁর নির্দেশের মহত্বকে সামনে রেখে তওবা করতে হবে। দুই. অতীত পাপের প্রতি অনুতপ্ত ও লজ্জিত হতে হবে। তিন. উক্ত … Continue reading

Posted in তাওবা ও তার নিয়ম | Comments Off on প্রশ্নঃ তাওবার জন্য মোট কয়টি কাজ করতে হবে?

প্রশ্নঃ শুধু মুখে তওবার বাক্য আওড়ানোর দ্বারা কি তওবা পূর্ণ হবে?

উত্তরঃ উপরোল্লিখিত পাঁচটি বিষয় পূর্ণ করা ব্যতীত শুধু গতানুগতিক ভাবে মুখে তওবা/এস্তেগফারের বাক্য আওড়ালেই তওবা হয়ে যায় না। যদিও শুধু তওবার বাক্য মুখে আওড়ানোটাও একেবারে  ফায়দা থেকে খালি না। (দেখুনঃ আহকামে যিন্দেগী)

Posted in তাওবা ও তার নিয়ম | Comments Off on প্রশ্নঃ শুধু মুখে তওবার বাক্য আওড়ানোর দ্বারা কি তওবা পূর্ণ হবে?

প্রশ্নঃ সততা ও সত্যবাদিতা চরিত্রের গুরুত্ব কতটুকু?

উত্তরঃ ইসলামে সততা ও সত্যবাদিতার গুরুত্ব অপরিসীম। ব্যবসা-বণিজ্য, লেন-দেন, মোআমালা- মোআশারা যাবতীয় ক্ষেত্রে সত্য কথা বলা ও সততার উপর টিকে থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং সত্যবাদী ও সত্যপরায়ণ লোকদের সঙ্গ ও পক্ষ অবলম্বন করতে বলা হয়েছে এবং এর বিপরীত মিথ্যাকে … Continue reading

Posted in কয়েকটি উত্তম চরিত্র | Comments Off on প্রশ্নঃ সততা ও সত্যবাদিতা চরিত্রের গুরুত্ব কতটুকু?

প্রশ্নঃ আমানতদারীর গুরুত্ব কতটুকু?

উত্তরঃ আমানরদারী হল সততা ও সত্যবাদিতার একটি বিশেষ অংশ। মানুষ অর্থ-সম্পদ গচ্ছিত রাখলে তা যথাযথ ভাবে আদায় করা যেমন আমানতাদারী, তেমনিভাবে কেউ কোন গোপনীয় কথা জানালে বা কোন ভাবে কারও কোন গোপনীয় বিষয় জানতে পারলে তা গোপন রাখাও আমানতদারীর অন্তর্ভূক্ত। … Continue reading

Posted in কয়েকটি উত্তম চরিত্র | Comments Off on প্রশ্নঃ আমানতদারীর গুরুত্ব কতটুকু?

প্রশ্নঃ সদ্ব্যবহার এর গুরুত্ব কি?

উত্তরঃ ইসলাম আপন-পর, ছোট-বড় মুসলমান-অমুসলমান নির্বিশেষে সকলের সাথে, এমনকি অবলা প্রাণীর সাথেও সদ্ব্যবহার করার নির্দেশ দিয়েছে। কারও সাথে সদ্ব্যবহার করার অর্থ হল, তার সাথে যা করণীয় তা করা এবং তার হক বা অধিকার আদায় করা। তাই মাতা-পিতার অধিকার থেকে শুরু … Continue reading

Posted in কয়েকটি উত্তম চরিত্র | Comments Off on প্রশ্নঃ সদ্ব্যবহার এর গুরুত্ব কি?

প্রশ্নঃ অতিথি পরায়ণতার মর্ম কি?

উত্তরঃ অতিথি পরায়ণতা মূলতঃ একটি মনের চরিত্র। মেহমানকে শুধু পর্যাপ্ত আপ্যায়ন করানোর নাম অতিথি পরায়ণতা নয়, বরং সাধ্য অনুযায়ী মেহমানকে আপ্যায়নতো রয়েছে, সেই সাথে প্রফুল্লচিত্তে এবং বিকশিত মনে মেহমানকে গ্রহণ করা ও তার সাথে সম্মানজনক আচরণ করাই হল সত্যিকার অতিথি … Continue reading

Posted in কয়েকটি উত্তম চরিত্র | Comments Off on প্রশ্নঃ অতিথি পরায়ণতার মর্ম কি?

প্রশ্নঃ লজ্জাশীলতার বাস্তব স্বরূপ কি?

উত্তরঃ নিন্দা সমালোচনার ভয়ে কোন দূষণীয় কাজ করতে মানুষের মধ্যে যে জড়ত্ববোধ হয়ে থাকে সেটাকে বলে হায়া বা লজ্জা। এই লজ্জা মানুষকে ভাল কাজের পদক্ষপে গ্রহণ করতে এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকতে উদ্বুদ্ধ করে। এজন্যই হাদীছে বলা হয়েছে ঃ … Continue reading

Posted in কয়েকটি উত্তম চরিত্র | Comments Off on প্রশ্নঃ লজ্জাশীলতার বাস্তব স্বরূপ কি?